How to get a higher education visa in Lithuania? Find out the details.

লিথুয়ানিয়ায় ঊচ্চ শিক্ষার ভিসা পেতে কিভাবে কি করবেন? জেনে নিন বিস্তারিত।

5/8/20241 min read

লিথুয়ানিয়ায় ঊচ্চ শিক্ষার ভিসা পেতে কিভাবে কি করবেন? জেনে নিন বিস্তারিত।

কেন লিথুয়ানিয়ায় পড়তে যাবেন?

বাল্টিক সাগরের পূর্ব উপকূলবর্তী দেশ- যা ঠিক সুইডেনের বিপরীতে অবস্থিত তার নাম লিথুয়ানিয়া। এই দেশের আয়তন ৬৫,৩০০ বর্গকিলোমিটার এবং এর জনসংখ্যা .৭৯৪ মিলিয়ন। এই দেশের জিডিপি পার ক্যাপিটা ,৯১৫৩.৪১ ইউএসডি। লিথুয়ানিয়ার সর্ববৃহৎ শহর রাজধানী হল ভিলনিয়াস। অফিসিয়াল ভাষা লিথুয়ানিয়ান এবং মুদ্রা ইউরো। এর প্রতিবেশি দেশগুলো হল লাটভিয়া, পোল্যান্ড, বেলারুশ রাশিয়া।

ঊচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকা,কানাডা,অস্ট্রেলিয়া সবার জন্য সহজ নয়। কারন শিক্ষার ব্যয় এসব দেশে অনেক বেশি, যা আমাদের অনেকের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়।

এসব বিবেচনায় লিথুয়ানিয়া হতে পারে আপনার উচ্চ শিক্ষার গন্তব্য। বর্তমানে লিথুয়ানিয়া ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সেনজেন ভুক্ত দেশ। বাল্টিক সাগরের তীরের অপরূপ সুন্দর একটি দেশ। ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় এখানকার জীবন যাত্রার ব্যয় অনেক কম। দেশে রয়েছে অনেক গুলো সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আর ইউরোপের অন্যান্য দেশে যেমন ব্যাচেলর লেভেলে পড়তে গেলে সে দেশের ভাষায় পড়া লাগে, সে তুলনায় লিথুয়ানিয়াতে ব্যাচেলর লেভেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইংরেজি মাধ্যমে পড়ানো হয়ে থাকে, যা আমাদের জন্য অনেক উপকারি।

সাধারণ তথ্যঃ

অফিসিয়াল নাম Republic of Lithuania

লিথুয়ানিয়া বাল্টিক সাগরের পূর্ব উপকূলে সুইডেনের বিপরীত তীরে অবস্থিত। এর উত্তর সীমান্তে লাটভিয়া, পূর্ব দক্ষিণে বেলারুশ, দক্ষিণ-পশ্চিমে পোল্যান্ড। লিথুয়ানিয়ার রাজধানী ভিলনিয়াস, দেশের সবচেয়ে বড় শহর। এদেশের জনসংখ্যা . মিলিয়ন। মুদ্রা ইউরো।

কোর্স সার্চ বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে দিন দিন লিথুয়ানিয়া বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৪ সাল থেকে। যদিও সে বছর খুব কম সংখ্যক শিক্ষার্থী গেলেও বর্তমানে কিন্তু অনেক বেড়ে গেছে। যাই হোক, মূল প্রসঙ্গে আসি। লিথুয়ানিয়ায় বিশ্বমানের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে এবং ইউরোপের বেশির ভাগ দেশেই যেখানে ব্যাচেলর পড়ানো হয় তাদের নিজ অফিসিয়াল ভাষায় সেখানে লিথুয়ানিয়ায় সিংহভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই রয়েছে ইংরেজীতে ব্যাচেলর, মাস্টার্স পিএইচডি করার সুযোগ। এখানে আপনি মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, সাইন্সসহ বিভিন্ন ধরণের কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। এজন্য আপনাকে কষ্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলো ঘেটে দেখতে হবে।

কোর্স খুঁজতে সাহায্য নিতে পারেন এই ওয়েবসাইট এরঃ https://studyin.lt/study-programmes/

আপনাদের সুবিধার্থে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নিচে দেওয়া হলঃ

Aleksandras Stulginskis University

Kaunas University of Technology

Vytautas Magnus University

Vilnius University

Klaipėda University

Vilnius Gediminas Technical University

Vilnius Academy of Fine Arts

Šiauliai University

Mykolas Romeris University

Lithuanian University of Health Sciences

Lithuanian University of Educational Sciences

Kaunas University of Technology

টিউশন ফিঃ

লিথুয়ানিয়াতে প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক টিউশন ফি পার্থক্য হয়ে থাকে। এখানে ব্যাচেলর লেভেলে টিউশন ফি ২০০০ থেকে ৫৩০০ ইউরো। মাস্টার্স লেভেলে ২২০০ থেকে ৬৫০০ ইউরো পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাসিক খরচঃ 200 থেকে ৩০০ ইউরো। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমেটরিতে থাকলে প্রতি মাসে ১০০ ইউরো তেই আপনার থাকা খাওয়া হয়ে যাবে, যা ইউরোপের অন্য কোনও দেশে প্রায় অসম্ভব।

এপ্লিকেশন ফিঃ

বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে এপ্লিকেশন ফি আলাদা হয়ে থাকে। ক্ষেত্রে ১০০ ইউরো থেকে ২০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। যা আবেদন পত্র জমা দেয়ার আগেই জমা দিতে হবে এবং তা অফেরতযোগ্য।

সেশনঃ

অন্যান্য সব দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মতো এখানেও বছরে ২টি সেশনে ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। প্রতিবছর- সেপ্টেম্বর জানুয়ারি। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেপ্টেম্বর বেশি সাবজেক্টে ভর্তির সুযোগ থাকে।

ডকুমেন্টস সত্যায়ন

লিথুয়ানিয়ায় পড়াশুনা করতে অবশ্যই আপনাকে ডকুমেন্টস সত্যায়িত করতে হবে।

() প্রথমে সকল সার্টিফিকেট মার্কশীট শিক্ষা বোর্ড থেকে সত্যায়িত করতে হবে। এজন্য কমপক্ষে - দিন সময় লাগবে। এই সময়ে / সেট সাথে রাখবেন। এখানে ফি বাবদ ৫০০-৬০০ টাকা খরচ হবে।

() এরপর যেতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এখানেও / কপি ডকুমেন্টস নিয়ে যাবেন। এখানে কাগজ-পত্র সকাল ১১ টা থেকে জমা পড়া শুরু হয় আর বিশেষ কোন সমস্যা না থাকলে দিন বেলা ৩টা বা ৪টার মধ্যে কাজ শেষ করতে পারবেন।

() এরপর পাসপোর্টের ফটোকপি নোটারাইজড কপি আইন মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়ন করতে হবে। এজন্য সময় লেগে যাবে সকাল ১১ টা থেকে দুপুর ৪টা পর্যন্ত।

() এই সকল কাগজপত্র আপনাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে সত্যায়নের জন্য। আর এইগুলো সত্যায়ন করতে সময় লাগবে দিন। কাগজ জমা নেওয়া শুরু হয় সকাল ১১ টায় আর ফেরৎ দেওয়া হয় বেলা টায়। তবে মনে রাখবেন, অনেক শিক্ষার্থী এই কাজের জন্য লাইনে দাঁড়ায়- তাই সকাল সকাল এসে লাইনে দাড়ানোই ভালো।

ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

প্রথমে আপনাকে আবেদনের জন্য সকল কাগজপত্র ডাক যোগে বা অনলাইনে পাঠাতে হবে। সব কিছু ঠিক থাকলে, তারা আপনাকে - দিনের মধ্যে অফার লেটার পাঠাবে। আর এরপর আপনাকে বছরের টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদত্ত একাউন্টে জমা করতে হবে। চিন্তা করার কোন কারণ নেই- ভিসা না পেলে আপনি অবশ্যই এই টাকা ফেরৎ পাবেন। তবে এখানে এপ্লিকেশন ফি ১০০-২০০ ইউরো প্রদান করতে হবে, যা অফেরৎযোগ্য। এরপর টিউশন ফি জমা দেওয়ার পর তারা আপনাকে / দিনের মধ্যে অফার লেটার এবং ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস পাঠাবে।

লিথুয়ানিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সকল কাগজপত্র লিথুয়ানিয়ার সেন্টার ফর কোয়ালিটি এসেসমেন্ট ইন হাইয়ার এডুকেশন (SKVC) থেকে রেকগনাইজ করাতে হবে। পূর্বে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের পূর্বেই করা হত কিন্তু ২০১৭ সাল থেকে প্রথমে আপনাকে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে এপ্লাই করতে হবে এবং সেখান থেকে পাওয়া কনডিশনাল অফার লেটার প্রুফ অফ পারপাস হিসেবে জমা দিতে হবে। এরপরই আপনি ডকুমেন্টস রিকগনাইজ করানোর সু্যোগ পাবেন। আপনি সকল ডকুমেন্টস রিকগনাইজের জন্য নিজ দেশ থেকে পাঠাতে পারেন। অথবা বিশ্ববিদ্যালয়কে জানালে তারা তাদের অফিশিয়াল -মেইল থেকে সকল ডকুমেন্টস SKVC- পাঠিয়ে দিবে। SKVC- এপ্লিকেশন ফর্মের লিঙ্ক সকল কাগজপত্র পাঠাবার ঠিকানা নিচে দেওয়া হলঃ

The Centre for Quality Assessment in Higher Education, SKVC

Goštauto g. 12, LT-01108 Vilnius, Lithuania.

E-mail: enicnaric@skvc.lt

Website:https://www.skvc.lt/default/en/60/apply/documentation_requirements

SKVC তে যে সকল কাগজপত্র পাঠাতে হবেঃ

১। সকল মার্কশীট সার্টিফিকেটের ফটোকপি

২। পাসপোর্টের ফটোকপি

৩। প্রুফ অফ পারপাস

মনে রাখবেন সকল কাগজপত্র নোটারাইজড হতে হবে। SKVC- রিকগনাইজের জন্য কোন ফি লাগে না আর পুরো কাজটি করতে ২০-২৫ দিন সময় লাগে।

এবার আসি ভর্তির জন্য যেসকল কাগজপত্র লাগে তা নিয়েঃ

১। একাডেমিক সার্টফিকেট এবং মার্কশীট

২। IELTS এর সনদ

৩। মোটিভিশন লেটার রিকমেন্ডেশন লেটার

৪। CV

৫। পাসপোর্টের কপি ফটোগ্রাফ (৩৫/৪৫)

৬। এপ্লিকেশন ফর্ম এপ্লিকেশন ফর্ম জমা দেওয়ার রশিদ

৭। হাউজিং ফর্ম

অনেক ক্ষেত্রে আপনাকে অনলাইনে সাক্ষাতকার দিতে হতে পারে।

ভর্তির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা আপনার নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরন করতে হবে অথবা কিছু ক্ষেত্রে অনলাইনের এডমিশন পোর্টালে আপলোড করতে হবে।

ছবি ৩৫/৪৫

সম্পূর্ণ পুরন করা আবেদন পত্র

পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি

সব একাডেমিক ডকুমেন্টস সত্যায়িত কপি

হাউজিং ফরম

মোটিভেশন লেটার

ইংরেজির দক্ষতা সার্টিফিকেট

এপ্লিকেশন ফি প্রদানের প্রমানপত্র

সবকিছু প্রেরনের পর থেকে দিনের মধ্যে আপনি কন্ডিশনাল অফার লেটার পাবেন। এটি হাতে পাবার পর আপনাকে এক বছরের টিউশন ফি প্রদান করতে হবে। টিউশন ফি প্রেরনের / দিনের মধ্যেই আপনি ফাইনাল অফার লেটার পাবেন সাথে ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ।

চারঃ

ভিসা আবেদনঃ স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের জন্য আপনাকে সরাসরি দিল্লী তে অবস্থিত লিথুয়ানিয়ান এম্বেসিতে আবেদন করতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা যা লাগবে

সম্পূর্ণ পুরনকরা ন্যশনাল ডি ভিসা আবেদন পত্র।

পাসপোর্ট

কপি ছবি ৩৫/৪৫।

অফার লেটার, মেডিয়েশন লেটার।

একোমোডেশন কনফার্মেশন।

এফিডেফিট অব ফাইনান্সিয়াল সাপোর্ট

সর্বশেষ মাসের ব্যংক স্টেটমেন্ট। কমপক্ষে / লক্ষ টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।

ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট

হেলথ ইনস্যুরেন্স ১২ মাসের। (২৯০০০ টাকা)

কনফার্ম ওয়ান ওয়ে এয়ার টিকেট।

এবং সকল কাগজপত্রের এক সেট ফটোকপি সাথে রাখতে হবে। ইন্ডিয়া যাবার আগে এম্বেসির ওয়েবসাইট থেকে ভিসা ইন্টারভিউয়ের এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। ইন্টার্ভিউয়ের পর ভিসা প্রসেসিং এর জন্য ১৪ দিন সময় লাগে, তবে অনেক সময় তা -১০ দিনের মধ্যেই হয়ে যায়। ভিসা ইস্যু করা হয় বছরের জন্য। এবং এই ভিসায় আপনি সেনজেনভুক্ত বাকি ২৫ টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।

কিছুটা ভাল লাগার বিষয় হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য লিথুয়ানিয়ান এম্বেসি কোনও ভিসা ফি নেয় না। তবে এটা সত্যি যে যদি আপনার সকল কাগজপত্র ঠিক থাকে এবং ভিসা ইন্টারভিউ ভাল হয় তাহলে ভিসা হবে ধরে নিতে পারেন কনফার্ম।

লিথুয়ানিয়ার এম্বেসী বাংলাদেশে না থাকায় অবশ্যই আপনাকে ভারতের দিল্লীতে যেতে হবে। এজন্য আপনাকে আগে ভাগেই নিতে হবে এপয়েন্টমেন্ট। ভিসা আবেদন জমা নেওয়ার সময় আপনার একটি সাক্ষাতকার নেওয়া হবে আপনার ইংরেজী দক্ষতা দেখার জন্য। এই ভিসা পেতে সময় লাগে প্রায় ১৪ দিন। আপনাকে সাধারণত বছর বা মাসের ভিসা প্রদান করা হবে। এবং পরবর্তীতে লিথুয়ানিয়া গিয়ে ভিসা শেষ হবার মাস আগে টেম্পোরারী রেসিডেন্স পারমিট (TRP) -এর জন্য এপ্লাই করতে হবে। এই TRP এর জন্য পোল্যান্ডে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সত্যায়িত করতে হবে। TRP নেওয়ার সময় আপনাকে ব্যাংক স্টেটমেন্টও দেখাতে হবে আর এসময় আপনার একাউন্টসে কমপক্ষে ২৩০০ ইউরো / সপ্তাহের জন্য থাকতে হবে।

লিথুয়ানিয়ায় আবাসন ব্যবস্থা

প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েই রয়েছে হোস্টেলের ব্যবস্থা। মনে রাখবেন ভিসা পাওয়ার পর কয়েক মাসের হোস্টেলের ফি জমা করে দিতে হবে। হোস্টেলের ফি সাধারণত মাসে ৪৫-২০০ ইউরো হয়ে থাকে।

মাসিক খরচ এবং পার্ট টাইম জব এর সুযোগ

লিথুয়ানিয়ায় খুব কম খরচেই আপনি থাকতে পারবেন। ভার্সিটির হোস্টেলে জায়গা পেলে আপনি ১৫০-৩০০ ইউরো খরচের মধ্যে সব কিছু মিটিয়ে ফেলতে পারবেন।

এই দেশে আপনি সপ্তাহে ২০ ঘন্টা কাজ করতে পারবেন। কিন্তু সামার ভ্যাকেশনে আপনি ফুল টাইম কাজ করতে পারবেন। এখানে কাজ পাওয়া একটু কঠিন- যদি এদেশের ভাষা না জানা থাকে। মনে রাখবেন, এইসব কাজ করে পড়াশুনার খরচ বহন করা প্রায় অসম্ভব।

কোর্স শেষে চাকুরী স্থায়ী বসবাস এর সুযোগ

লিথুয়ানিয়ায় সফল ভাবে পড়াশুনা শেষে আপনি মাসের জব সার্চ ভিসা পাবেন। এই সময়ে জব পেয়ে গেলে আপনি বছরের জন্য TRP (Temporary Resident Permit) পাবেন। এবং এই বছরের পর PR (Permanent Resident Permit) এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। লিথুয়ানিয়ায় ১০ বছর থাকার পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়।